সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামীকে হারিয়ে কষ্টে দিন পার করছে গ্রামের মেয়ে শিউলী আক্তার। তার এ কষ্ট দেখে বাবা-মা তাকে পুনরায় বিয়ে দেন। বর্তমানে সুখেই দিন কাটছে শিউলী আক্তারের।
নাঈম ও দীপ্তি দশ বছর আগে একটি চুক্তির মাধ্যমে একত্রে বসবাস করার চূড়ান্ত ক্ষমতা লাভ করে। বর্তমানে দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে তারা সুখেই দিন কাটাচ্ছে।
আকমল বিবাহ করে তার বাবা-মাকে ছেড়ে আলাদা বাসা নেয়। সেখানে সে তার স্ত্রীসহ বাস করে।
ফাইয়াজের বাবা অত্যন্ত ধার্মিক মানুষ। তিনি সপ্তাহে পরিবারের সব সদস্যকে নিয়ে বসেন এবং সবাইকে নামাজ পড়ার, সত্য বলার, সৎ কাজ করার এবং একে অপরের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়ার পরামর্শ দেন।
ফারিয়াদের বাড়ি ইসলামপুর গ্রামে। কিন্তু সে তার বাবা-মায়ের সাথে শহরে বাস করে। বছরে দুই ঈদে কিংবা অন্য কোন অনুষ্ঠান হলে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে। গ্রামে তার দাদা-দাদি, চাচা-চাচি ও চাচাতো ভাইবোনরা একই পরিবারে বাস করে।
এখন আর নারায়ণগঞ্জের ধনী আবুল হোসেন নিজ সন্তানদের মুখ দেখতে পান না। আবুল হোসেনের সন্তানেরা ঢাকায় বড় বড় কলকারখানায় চাকরি করেন। স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে আলাদা থাকেন সবাই। যখন এসব কলকারখানা ছিল না তখন আবুল হোসেনের সব সন্তান একই বাড়িতে একসাথেই থাকতেন।
১ বছর বয়সী ছবির বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করলে ছবির মা ছবির চাচাকে বিয়ে করেন।
এক ও তিন বছরের দুই সন্তানের জনক শাকিলের স্ত্রী মাহমুদা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন। শাকিল-মাহমুদার ভালোবাসার সংসার ছিল অন্যের কাছে দৃষ্টান্ত। শাকিলকে বন্ধুরা পুনরায় বিয়ের জন্য বললেও সে রাজি হয় না। কিন্তু একটা সময়ে নিজ ও স্ত্রীর আত্মীয়-স্বজনের অনুরোধ ও সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে দুই বছর পর সে ২৮ বছরের শ্যালিকা হামিদাকে বিয়ে করে। বর্তমানে তারা সুখে আছে এবং উভয়ের পরিবারও আনন্দিত।
মাসুদ দরিদ্র কৃষকের ছেলে। কাজের সন্ধানে ঢাকায় আসে এবং একটি পোশাক কারখানায় কাজ নেয়। কিছুদিন পর সে গ্রামে পারিবারিকভাবে বিয়ে করে স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকায় বসবাস করে। তবে মাঝে মধ্যে সে গ্রামে বাবা-মার সাথে দেখা করার জন্য স্ত্রীসহ বেড়াতে যায়।
সমুদ্র চট্টোপাধ্যায় ও সোনালী চট্টোপাধায় দুইজনেই ব্রাহ্মণ। তাদের মধ্যে বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর সমুদ্র শ্বশুর বাড়িতে ঘর জামাই হিসেবে থাকে।
তকি বিবাহের পর থেকেই শ্বশুরবাড়ি ঘরজামাই হিসেবে থাকে। অন্যদিকে তকির শ্যালক বিয়ে করে বউ নিয়ে বাবা-মার সাথে থাকে।
শেফালী কর্মজীবী নারী হওয়া সত্ত্বেও পরিবারের সব সিদ্ধান্ত তার স্বামী গ্রহণ করেন।
গ' এর মা এবং 'খ' এর বাবা পরস্পর সহোদর ভাই-বোন। তারা 'গ' ও 'খ' এর বিবাহ পারিবারিকভাবে ঠিক করলেন।
আকমল বিবাহ করে অফিসের কাছাকাছি বাসা নেয়। সেখানে সে তার স্ত্রীসহ বাস করে। তার বাবা-মা ও বোন আগের বাসাতেই থাকেন।
পরীক্ষার ফলাফল আশানুরূপ না হওয়ার কারণে তৃণার মন খুব খারাপ। এমতাবস্থায় তার বাবা-মা ও ভাই তাকে সান্ত্বনা দেয় এবং ভবিষ্যতে ভাল করার ব্যাপারে উৎসাহ যোগায়। এতে তৃণার মন অনেকটা ভালো হয়ে যায়।
হিরণ ও কিরণ দুই ভাই। হিরণ বিবাহের পর স্ত্রীকে নিয়ে শহরে ভাড়া বাড়িতে বাস করছে। অপরদিকে কিরণ বাবা-মায়ের সাথে তার স্ত্রী- সন্তানসহ অবস্থান করছে।
ভাগ্যের নিমর্ম পরিহাস, সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী হারান বেনু বেগম। অন্যদিকে পাশের বাড়ির কামাল পাশার স্ত্রী সন্তান প্রসবকালীন সময় মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তী সময়ে এলাকার মেম্বার কাশেম মিয়া, কামাল পাশার সাথে বেনু বেগমের বিয়ে দেন। তারা এখন অতীতের দুঃখ ভুলে সুখেই আছে।
লীনা গরমের ছুটিতে বরিশালে তার ফুফুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। ফিরে আসার সময় তার খুব খারাপ লাগছিল। কারণ ফুফু তাকে খুব যত্ন করেছেন। আর ফুফাতো বোন সম্পার সাথে তার সখ্য গড়ে উঠেছে।
Read more